E-Passport বা ই-পাসপোর্ট হলো একটি আধুনিক বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট, যেখানে নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য একটি ইলেকট্রনিক চিপে সংরক্ষিত থাকে। এই চিপে ছবির পাশাপাশি ফিঙ্গারপ্রিন্ট, চোখের আইরিস স্ক্যান এবং অন্যান্য নিরাপত্তামূলক তথ্যও থাকে, যা পাসপোর্টকে আরো নিরাপদ এবং জালিয়াতি-প্রতিরোধী করে তোলে।
বাংলায় সংক্ষিপ্তভাবে:
ই-পাসপোর্ট হলো একটি ডিজিটাল পাসপোর্ট যাতে একটি ইলেকট্রনিক চিপ থাকে এবং এটি আগের সাধারণ এমআরপি (Machine Discernable Passport)-র চেয়ে বেশি নিরাপদ ও আধুনিক। ইলেকট্রনিক চিপ যুক্ত
বৈশিষ্ট্যসমূহ:
ইলেকট্রনিক চিপ যুক্ত
বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষণ (ছবি, আঙুলের ছাপ, আইরিস)
বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্যতা (ICAO স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী)
জালিয়াতির আশঙ্কা কম
দ্রুত ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া
বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট চালু হয় ২০২০ সালে, এবং এটি বিশ্বের অনেক দেশের মতোই আধুনিক প্রযুক্তির পাসপোর্ট।
চাইলে আমি তোমাকে আবেদন করার ধাপগুলোও বাংলায় বুঝিয়ে দিতে পারি। আগ্রহী? 😊
বাংলাদেশে ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার ধাপসমূহ (২০২৫)
ধাপ ১: যোগ্যতা যাচাই করুন
আপনি যদি একজন বাংলাদেশি নাগরিক হন এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) থাকে, তাহলে আপনি ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
ধাপ ২: অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান
👉 https://www.epassport.gov.bd
ধাপ ৩: একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন
“Apply Online” বা “অনলাইনে আবেদন করুন” এ ক্লিক করুন
আপনার ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন
প্রাথমিক তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন
ধাপ ৪: অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ করুন
লগইন করে পূরণ করুন ব্যক্তিগত তথ্য
তথ্যগুলো ঠিকমতো দিন: নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা, এনআইডি নম্বর ইত্যাদি
পাসপোর্ট ধরন বেছে নিন:
৪৮ পৃষ্ঠা বা ৬৪ পৃষ্ঠা
৫ বছর বা ১০ বছর মেয়াদী
ধাপ ৫: পাসপোর্ট অফিস নির্বাচন করুন
আপনার নিকটস্থ পাসপোর্ট অফিস নির্বাচন করুন
বায়োমেট্রিক অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর জন্য একটি তারিখ দিন
ধাপ ৬: আবেদন সাবমিট করুন
সব তথ্য আবার যাচাই করে সাবমিট করুন
Application Summary ও Appointment Slip প্রিন্ট করে রাখুন
ধাপ ৭: পাসপোর্ট ফি প্রদান করুন
ফি প্রদান করতে পারবেন:
অনলাইনে (সোনালী সেবার মাধ্যমে)
নির্দিষ্ট ব্যাংকে গিয়ে
মোবাইল ব্যাংকিং (bKash, Nagad, Rocket)
💰 ফি তালিকা (২০২৫):
ই-পাসপোর্ট ফরম পূরণের নির্দেশাবলী:
Last updated: 19 January 2025
১। ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করা যাবে।
২। ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোন কাগজপত্র সত্যায়ন করার প্রয়োজন হবে না।
৩। ই-পাসপোর্ট ফরমে কোন ছবি সংযোজন এবং তা সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না।
৪। জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Adaptation) অনুযায়ী আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে।
৫। অপ্রাপ্ত বয়স্ক (১৮ বছরের কম) আবেদনকারী যার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নাই, তার পিতা অথবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
৬। জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Form) নিম্নোক্ত বয়স অনুসারে দাখিল করতে হবে-
(ক) ১৮ বছরের নিম্নে হলে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version).
(খ) ১৮-২০ বছর হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Adaptation)
(গ) ২০ বছরের উর্ধে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) আবশ্যক । তবে বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Form) গ্রহণযোগ্য হবে।
৭। তারকা চিহ্নিত ক্রমিক নম্বরগুলো অবশ্যই পূরণীয়।
৮। দত্তক/অভিভাবকত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে পাসপোর্টের আবেদনের সাথে সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে জারিকৃত আদেশ দাখিল করতে হবে।
৯। আবেদন বর্তমান ঠিকানা সংশ্লিষ্ঠ বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস/আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস/বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে দাখিল করতে হবে।
১০। ১৮ বছরের নিম্নের সকল আবেদনে ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ০৫ বছর এবং ৪৮ পৃষ্ঠার।
১১। প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ (যেমন: ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি) আপলোড/সংযোজন করতে হবে।
১২। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও (GO)/এনওসি (NOC)/ প্রত্যয়নপত্র/ অবসরোত্তর ছুটির আদেশ (PRL Arrange)/ পেনশন বই আপলোড/সংযোজন করতে হবে যা ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের নিজ নিজ Site এ আপলোড থাকতে হবে।
১৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/নিকাহনামা এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা দাখিল করতে হবে।
১৪। দেশের অভ্যন্তরে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ফি এর উপর নির্ধারিত হারে ভ্যাট (VAT) সহ অন্যান্য চার্জ (যদি থাকে) অতিরিক্ত হিসাবে প্রদেয় হবে। বিদেশে আবেদনের ক্ষেত্রেও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদেয় হবে।
১৫। কূটনৈতিক পাসপোর্টের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার উইং (Consular and Welfare Wing) অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় বরাবর আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।
১৬। বৈদেশিক মিশন হতে নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হলে স্থায়ী ঠিকানার কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
১৭। অতি জরুরী পাসপোর্টের আবেদনের ক্ষেত্রে (নতুন ইস্যু) নিজ উদ্যোগে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ সংগ্রহ পূর্বক আবশ্যিকভাবে আবেদনের সাথে দাখিল করতে হবে।
১৮। (ক) দেশের অভ্যন্তরে অতি জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ২ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
(খ) দেশের অভ্যন্তরে জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
(গ) দেশের অভ্যন্তরে রেগুলার পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
১৯। আবেদনের সময় মূল জাতীয় পরিচয়পত্র (NID), অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Form) এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সনদ, সরকারি আদেশ (GO)/অনাপত্তি (NOC) প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
২০। পাসপোর্ট রি-ইস্যুর ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট প্রদর্শন করতে হবে।
২১। হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মূল জিডির কপি প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে। পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে। পুনরায় পাসপোর্টের জন্য আবেদনের সময় পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি এবং জিডি কপিসহ আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে ।
২২। ০৬ বছর বয়সের নিম্নের আবেদনের ক্ষেত্রে ৩ আর (3R Measure) সাইজের ( ল্যাব প্রিন্ট গ্রে ব্যাকগ্রউন্ড ) ছবি দাখিল করতে হবে।
তথ্য সূত্রঃ
বহিরাগমন শাখা ১ , সুরক্ষা সেবা বিভাগ , স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়স্মারক নং ৫৮.০০.০০০০.০৪০.০১.০০৩.১৬-১২৩৪
নিরাপত্তা ও বহিরাগমন অনুবিভাগ, ৫৮.০০.০০০.০৪৩.৯৯.০২২.২২.২২ (৬৫ বছর উর্ধ বয়সী নাগরিকের ০৫ বছরের পাসপোর্ট হবার শর্তটি বাতিল) -ক্রমিক নং ১০।
ধাপ ৮: পাসপোর্ট অফিসে বায়োমেট্রিক তথ্য দিন
সাথে যা নিয়ে যাবেন:
প্রিন্টকৃত Application Summary
Appointment Slip
ফি প্রদানের রসিদ
আসল ও ফটোকপি:
জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)
জন্ম সনদ (যদি প্রযোজ্য হয়)
আগের পাসপোর্ট (নতুন নয়, রিনিউ হলে)
অন্যান্য ডকুমেন্ট (যেমন বিবাহ সনদ, নাম পরিবর্তনের প্রমাণ ইত্যাদি)
সেখানে আপনার:
ছবি তোলা হবে
আঙুলের ছাপ (Fingerprint)
চোখের আইরিস স্ক্যান
স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হবে
ধাপ ৯: পাসপোর্ট প্রস্তুতি ও ডেলিভারি
আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হলে আপনি SMS পাবেন
চাইলে এই লিংকে গিয়ে অনলাইনেও ট্র্যাক করতে পারবেন
ডেলিভারি সময়:
সাধারণ: ~২১ কার্যদিবস
জরুরি: ~৭ কার্যদিবস
অতিজরুরি: ~২ কার্যদিবস
ধাপ ১০: পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন
একই পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে
ডেলিভারি স্লিপ ও NID নিয়ে যান
ই-পাসপোর্ট বুঝে নিন!
Tag: mrp to e passport reissue,airport mrp passport not allowed,passport apply online kivabe korbo,how to apply e passport in bangladesh,
What Is an E-Passport?
An e-passport (electronic passport or biometric passport) contains an embedded electronic microprocessor chip that holds biometric information about the passport holder. This enhances security and helps prevent identity theft and forgery.
🔹 Step-by-Step: How to Get an E-Passport (For Applicants)
✅ Step 1: Gather Required Documents
Typical documents include:
National ID or birth certificate
Proof of citizenship
Passport-size photos
Previous passport (if renewing)
Application form (online or physical)
✅ Step 2: Fill Out the Application
Visit the official passport issuing website or office (e.g., Department of State, Immigration Authority)
Complete the e-passport application form
Choose the type (new/renewal/lost passport)
✅ Step 3: Book an Appointment (If Required)
Schedule a biometric capture session
Pay the application fee
✅ Step 4: Attend the Appointment
You’ll need to:
Submit your documents
Get your biometric data captured:
Fingerprints
Facial photo
Iris scan (in some countries)
Confirm personal details
✅ Step 5: Verification and Approval
Background checks and document verification are conducted
If cleared, the data moves to the passport personalization phase
✅ Step 6: Passport Personalization and Chip Encoding
Your personal and biometric data is written to the embedded chip
Security features (holograms, digital signatures) are added
✅ Step 7: Delivery or Collection
Once ready, the passport is delivered or picked up
The chip is tested for accuracy before delivery
🔹 Technical/Production Side: How an E-Passport Is Made
🏭 Step 1: Blank Passport Book Creation
Secure paper with embedded features (e.g., UV fibers, watermarks)
Microtext printing, holograms, optical variable ink
🧠 Step 2: Microchip Integration
A contactless RFID chip is embedded in the passport’s back or data page
The chip follows ICAO standards (International Civil Aviation Organization)
🔐 Step 3: Data Writing
The chip stores:
Biometric data (photo, fingerprints, iris)
Personal details (name, DOB, nationality, etc.)
Digital signature (from the issuing authority)
Data is digitally signed to ensure authenticity
🧪 Step 4: Testing & QA
E-passports undergo testing:
Chip readability
Data encryption
Tamper detection
🧬 What’s Inside the E-Passport Chip?
| Data Stored | Purpose |
|---|---|
| Digital photograph | Facial recognition |
| Fingerprints | Identity verification |
| Personal data | Passport info (same as on printed page) |
| Digital certificate | Confirms government authenticity |
| Travel history | (Optional, varies by country) |
🔒 Security Features of an E-Passport
Digital Signature: Prevents cloning
Basic Access Control (BAC): Requires optical scanning to read the chip
Extended Access Control (EAC): Additional security for fingerprints/iris
Passive Authentication: Detects data tampering
Active Authentication: Prevents chip cloning
🌍 Countries Using E-Passports
As of now, over 160+ countries issue e-passports, including:
USA, UK, Canada, EU countries
India, Bangladesh, Nigeria, Kenya, Philippines, etc.
💡 Additional Tips (For Applicants)
Check validity requirements for visa applications (some require 6+ months remaining)
Don’t bend, punch holes in, or damage your passport—this can disable the chip
Report lost e-passports immediately
🇧🇩 Bangladesh e-Passport Application
📌 Application Link
You can apply for your e-passport through the official portal: 👉 www.epassport.gov.bd
💳 Payment Methods
Payments can be made using:
Online: Credit/Debit Cards, bKash, Nagad, Rocket, Upay, Dmoney, OK Wallet, Bank Asia, BRAC Bank, EBL, City Bank, UCB, AB Bank, DBBL, Midland Bank, MBL Rainbow
Offline: A-Challan at designated banks
🌍 e-Passport Fees for Bangladesh Missions Abroad
Pages Validity Regular Express 48 5 years $100 $150 48 10 years $125 $175 64 5 years $150 $200 64 10 years $175 $225 Note: Laborers and students may have different fee structures .
🏦 Banks Accepting Payments
You can pay your e-passport fees at the following banks:
ONE Bank
Premier Bank
Sonali Bank
Trust Bank
Bank Asia
Dhaka Bank
Alternatively, you can use the OK Wallet App for a seamless payment experience .
📝 Application Process
Visit the Official Portal: Go to www.epassport.gov.bd.
Fill Out the Application: Complete the online application form with accurate details.
Upload Documents: Provide necessary documents such as your National ID, birth certificate, and passport-size photographs.
Choose Payment Method: Select your preferred payment method and complete the payment.
Schedule Appointment: Book an appointment at your nearest passport office for biometric data collection.
Attend Appointment: Visit the passport office on the scheduled date with all required documents.
Receive Passport: Upon successful processing, collect your e-passport as per the chosen delivery option.
💰 e-Passport Fees (Including 15% VAT)
| Pages | Validity | Regular (21 days) | Express (10 days) | Super Express (2 days) |
|---|---|---|---|---|
| 48 | 5 years | ৳4,025 | ৳6,325 | ৳8,625 |
| 48 | 10 years | ৳5,750 | ৳8,050 | ৳10,350 |
| 64 | 5 years | ৳6,325 | ৳8,625 | ৳12,075 |
| 64 | 10 years | ৳8,050 | ৳10,350 | ৳13,800 |
অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক যে কোন গন্তব্বের ফ্লাইটের টিকেট কাটুন সবচাইতে কম দামে। টিকেট কাটতে ভিজিট করুনঃ https://rebati.xyz/
অফিসের ঠিকানা :রেবাতি এয়ার ট্রাভেলস ফ্ল্যাট# ৫-বি, বাড়ী# ০৬, রোড# ০৪, ব্লক# এ, সেকশন# ১০, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬।২৪/৭ হট-লাইনঃ 09617464331Whatsapp: 01898876901E-mail: rebatiairtravels@gmail.comWebsite: www.rebati.xyz
অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক যে কোন গন্তব্বের ফ্লাইটের টিকেট কাটুন সবচাইতে কম দামে। টিকেট কাটতে ভিজিট করুনঃ https://rebati.xyz/